----------------কবি মোঃ আমিনুল এহছান মোল্লা।
বাঙ্গালীর স্বপ্নকে তুমি রাত্রিদিন এমনভাবে লালন করেছিলে
মনে হচ্ছে এই চেতনার
গভীরতা দেখে তারা অধিক চিন্তিত
শলা-পরামর্শে ব্যস্ত,বুলেট কামানের চেয়েও বেশি
ভীত
তোমার দেশপ্রেম নিয়ে;তোমার জয়
বাংলা শ্লোগান নিয়ে
এই চেতনার চেয়ে বেশি
শক্তিধর কোন পারমানবিক বোমা নেই,নেই কোন প্রেমের ডালপালা
তাই তারা সর্বদা শঙ্কিত তোমার
বীরত্ব দেখে,তোমার বজ্র কন্ঠ শুনে
তারা জানে তুমি যদি একবার
গর্জে উঠো ঘুর্ণি তুফানের মতো
বঙ্গ বুকে উড়বেই একটি
পতাকা,স্বাধীন পতাকা-
চেতনার গভীরে আঁকবেই
লাল-সবুজের রক্ত টিপ
শত্রুর বাঙ্কারে
রক্তশ্মাত গঙ্গা বয়ে দিবে মুক্তি যুদ্ধের প্লাবনে প্লাবনে
বিশ্ববুকে উড়বেই
বাঙ্গালীর বিজয় কেতন! অনায়াসে রচিত হবে
অমর কবিতা-
বঙ্গ
বন্ধুর বাংলাদেশ
জয় বাংলার বাংলাদেশ
মুক্তি যুদ্ধের বাংলাদেশ!
লাল সবুজের বাংলাদেশ
তাই রাত্রিদিন তারা তোমাকে
ঘিরে ছক এঁকেছে,তুমি বুঝনি কিংবা
শোষিত বঞ্চিতের প্রেমে বিভোরছিলে
অবিরত
যখন তখন তুমি মুক্তির
প্রশ্নে চড়াও হয়েছো শত্রুর বিপক্ষে,করেছো প্রবল আক্রমন
মাতা নত করোনি মৃত্যেুর
উপত্যাকয়,
আজ সেই বাঙ্গালীই এক রক্তাক্ত
কবর রচনা করেছে তোমার স্বপ্নের বুকে
রচনা করেছে এক ঘৃণিত
ইতিহাস-১৫ ই আগষ্ট,১৯৭৫ ইং
জিন্দাবাদ কি জানতো এই
চেতনার ভেতরেই এক স্থপতির মৃত্যু লুকায়িত
আছে ?
বাঙ্গালীর স্বপ্নকে তুমি
আজন্ম লালন করেছিলে – এ বুকে!
মনে হচ্ছে এই চেতনার
গভীরতা দেখে তারা অধিক চিন্তিত
শলা-পরামর্শে ব্যস্ত,বুলেট কামানের চেয়েও বেশি
ভীত
তোমার দেশপ্রেম নিয়ে;তোমার জয়
বাংলা শ্লোগান নিয়ে
তারা তোমার স্বপ্নের ভিতরে জ্যোতিময় মুক্তি
দেখেছিলো বাঙ্গালীর।